নিজস্ব প্রতিবেদক : গত কয়েক দিনে বৃষ্টিপাত বাড়ায় দেশের বেশির ভাগ নদ-নদীতে পানি বাড়ছে। সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা প্রবণ ব্রহ্মপুত্রের পানি বুধবার (০২ জুন) নাগাদ বাড়ার আভাস রয়েছে।পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, তাদের পর্যবেক্ষণাধীন বিভিন্ন নদ-নদীর ১০১টি পয়েন্টের মধ্যে ৬৩টিতে পানির সমতল বৃদ্ধি পেয়েছে। কমেছে ৩১টিতে, অপরিবর্তিত আছে ৬টি পয়েন্টের পানি। আর ১টি পয়েন্টের তথ্য পাওয়া যায়নি।পাউবোর বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া জানিয়েছেন, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি সমতল স্থিতিশীল আছে, যা বুধবার নাগাদ বৃদ্ধি পেতে পারে। অপরদিকে যমুনা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে, যা একই সময় পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।গঙ্গা নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। সুরমা ব্যতীত দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আপার মেঘনা অববাহিকার প্রধান নদ-নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা একই সময় পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর ও ভারত আবহাওয়া অধিদফতরের গাণিতিক মডেলের তথ্য অনুযায়ী, আগামী শুক্রবার নাগাদ দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন ভারতের আসাম ও মেঘালয় প্রদেশের স্থানসমূহে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস আছে। এই সময়ে আপার মেঘনা অববাহিকার প্রধান নদ-নদীসমূহের পানি সমতল সময় বিশেষে দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে।এদিকে বৃষ্টিপাত তিস্তাপাড়ে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার যে শঙ্কা দেখা দিয়েছে, তা আপাতত কেটেছে। বর্তমানে বিপৎসীমা থেকে স্বাভাবিক স্তরে নেমে এসেছে পানি সমতল। তবে উত্তরের বর্ষণ বাড়া সাপেক্ষে আবারো বাড়তে পারে এ নদীর পানি।জুন মাস বন্যা প্রবণ। গত কয়েক বছর ধরে জুনের শুরুতেই দেশে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে ভারী বর্ষণের ফলে। ইতোমধ্যে দেশে ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ শুরু হয়েছে। মৌসুমি বায়ু তথা বর্ষা আসি আসি করছে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।