মাদারীপুর প্রতিনিধি : ঘুর্ণিঝড়ের প্রভাব না থাকলেও ঝড়ো বাতাসের কারণে বৃহস্পতিবার(২৭ মে) ভোর থেকে উত্তাল রয়েছে পদ্মা। ফলে দুর্ঘটনা এড়াতে এখনো বন্ধ রয়েছে নৌযান চলাচল।বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) মেরিন কর্মকর্তা (শিমুলিয়া) আহমদ আলী সকাল ৯টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।এদিকে, ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে গত মঙ্গলবার বিকেল থেকে লঞ্চ এবং বুধবার ভোর থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে। ঝড়ের প্রভাব কেটে গেলেও পরবর্তী নির্দেশনা না আসায় এখনো বন্ধ রয়েছে নৌযান চলাচল। ঘাট সূত্রে জানা গেছে, পদ্মায় প্রবল ঢেউ রয়েছে। শিমুলিয়া প্রান্তের প্রতিটি ফেরি ঘাটই পানিতে নিমজ্জিত। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বুধবার ঢেউয়ের ধাক্কায় শিমুলিয়া ফেরিঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঘাট থেকে ফেরির পন্টুন বিচ্ছিন্ন রয়েছে। যার মেরামত চলছে বলে শিমুলিয়া ঘাট সূত্রে জানা গেছে।বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ও বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট সংশ্লিষ্টরা জানান, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে মঙ্গলবার বিকেল থেকে নদী কিছুটা উত্তাল। দুর্ঘটনা এড়াতে তখন লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখা হয়। রাত ২টার দিকে ডাম্প ফেরি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এছাড়া সকাল ৬টা থেকে রোরো, কে-টাইপ ও মিডিয়ামসহ সব ফেরি চলাচল বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ।বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই বাতাস থাকায় পদ্মানদী উত্তাল রয়েছে। মাঝ পদ্মায় বড় বড় ঢেউয়ের সৃষ্টি হয়েছে। তবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা এলেই নৌযান চলাচল শুরু হবে বলে জানিয়েছে ঘাট কর্তৃপক্ষ।বিআইডব্লিউটিএর বাংলাবাজার লঞ্চঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন, লঞ্চ চলাচল এখনো বন্ধ আছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব কেটে গেলেও এখনো চলাচলের কোনো নির্দেশনা আসেনি।বিআইডব্লিউটিসির মেরিন কর্মকর্তা (শিমুলিয়া) আহমদ আলী বলেন, পদ্মায় এখনো প্রবল ঢেউ রয়েছে। এর মধ্যে ফেরিসহ নৌযান চালানো ঝুঁকিপূর্ণ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।