এর আগে গত ১২ মে চীন বাংলাদেশকে সিনোফার্মের ৫ লাখ ডোজ টিকা উপহার দেয়।
এদিকে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশকে আরো ৬ লাখ টিকা উপহার হিসেবে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
বাংলাদেশে চীনের করোনা ভাইরাসের টিকার নিরবিচ্ছিন্ন সরবরাহ অব্যাহত রাখতে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং আই।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আব্দুল মোমেন বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের করোনা টিকার যৌথ উৎপাদনের অনুরোধ করেন। এ সময় চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশকে ঘনিষ্ট বন্ধু রাষ্ট্র উল্লেখ করে বলেন, চীন বাংলাদেশে করোনার টিকার যৌথ উৎপাদনে সে দেশের কোম্পানিগুলোকে উৎসাহিত করবে।
ওয়াং আই জানান, বাংলাদেশ ছাড়াও মালয়েশিয়া, তুরস্ক, ব্রাজিল ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে টিকার যৌথ উৎপাদনে সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে চীন।
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে চীনের দৃঢ় প্রত্যয়ের কথা উল্লেখ করেন। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক চালু করার উদ্যোগ নেবেন বলেও এ সময় জানান ওয়াং আই।