এর পরে সকাল ৮টায় ষাটগম্বুজ মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মো. হেলাল উদ্দিন দ্বিতীয় জামাতের ইমামতি করেন। তৃতীয় ও শেষ জামাতে ইমামতি করেন ষাটগম্বুজ মসজিদের মোয়াজ্জিন কারি মো. মুজিবুর রহমান। প্রত্যেকটি জামাতেই মুসল্লিদের আধিক্য ছিল। তবে সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে নামাজ আদায়ের চেষ্টা করেছেন। ঈদের জামায়াতে অংশ নেওয়া মুসল্লিদের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে পুলিশের পাশাপাশি অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুল সংখক সদস্য নিয়োজিত ছিলেন।
নামাজ শেষে সারিবদ্ধভাবে মসজিদ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় মুসল্লিরা একে অপরের সঙ্গে মুখে কুশলাদি বিনিময় করলেও যুগযুগ ধরে চলে আসা কোলাকুলি কেউ করেননি।
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক আ ন ম ফয়জুল হক বলেন, করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন। জেলার সব মসজিদে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মুসল্লিরা যেন নামাজ আদায় করেন, সেজন্য স্থানীয়দের সচেতন করা হয়েছে।