তিনি বলেন, সময়টা যেহেতু চ্যালেঞ্জিং, কোভিড রোগীদের নিয়ে কাজ করছি তাই প্রতি মুহূর্তেই নিজেদেরই আক্রান্ত হওয়ার আশংকা রয়েছে। কোভিড রোগীদের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, আমাদের সবারই করোনা সম্পর্কে সচেতন হতে হবে, মাস্ক পরতে হবে এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট যদি ছড়িয়ে পড়ে তাহলে কিন্তু পরিস্থিতি ভয়াবহ হতে পারে।
সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, ভারতে প্রথম শনাক্ত ‘বি.১.১৬৭’ নামে করোনার ধরনটি বিশ্বের এক ডজনের বেশি দেশে পাওয়া গেছে। এমন দেশের সংখ্যা কমপক্ষে ১৭টির বেশি।
করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টটি (ধরন) ‘বি.১.১৬৭’ যা অতি সংক্রামক বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতে করোনার সংক্রমণ মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়ার ক্ষেত্রে এ ভ্যারিয়েন্টের ভূমিকা রয়েছে বলেও ভাবা হচ্ছে।