আন্তর্জাতিক ডেস্ক : একটি অ্যাম্বুলেন্সে গাদাগাদি করে একসঙ্গে ২২ জন করোনারোগীর মরদেহ সৎকারের জন্য নেওয়ার ছবি ভাইরাল হয়েছে নেট দুনিয়ায়। ঘটনাটি ভারতের।জায়গা না থাকায় চাপাচাপি, গাদাগাদি করে বস্তাবন্দি মরদেহগুলো অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হয় পুলিশের সামনে।মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) এই ভয়াবহ চিত্র দেখা যায় করোনায় ভারতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত মহারাষ্ট্রের বীড জেলার অম্বেজোগাইয়ে।অম্বেজোগাইয়ের স্বামী রামানন্দ তীর্থ মরাঠাওয়াড়া সরকারি মেডিক্যাল কলেজের ঘটনা এটি। জানা যায়, মরদেহ এভাবে তোলার সময় সেখানে উপস্থিত ছিল পুলিশ। অভিযোগ উঠেছে মৃত রোগীর আত্মীয়রা অ্যাম্বুল্যান্সে দেহ তোলার ছবি তুলতে গেলে তাদের মোবাইল কেড়ে নেওয়া হয়। এই দেহগুলি সৎকার হওয়ার পর মোবাইল ফোন ফেরত দেওয়া হয় বলেও জানান অভিযুক্তরা।এ ঘটনার ছবি ছড়িয়ে পড়তেই নড়েচড়ে বসেছে সেখানকার প্রশাসন। বীড জেলার জেলাশাসক রবীন্দ্র জগতপ সংবাদমাধ্যমকে বলেন, অম্বেজোগাইয়ের অতিরিক্ত জেলাশাসককে ঘটনা নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যদি কারও দোষ থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিষয়ে ওই হাসপাতালের ডিন শিবাজি সুকরে বলেন, সৎকার করতে দেহ নিয়ে যাওয়ার জন্য মাত্র দু’টি অ্যাম্বুল্যান্স রয়েছে। আমরা আরও অ্যাম্বুলেন্সের দাবি জানিয়েছি। কেউ মারা গেলে স্থানীয় প্রশাসনের হাতে দেহ তুলে দেওয়া অবধি আমাদের দায়িত্ব। তারা কীভাবে তা নিয়ে যাবে, তা আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই।ভারতে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে করোনা। গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এটিই দেশটিতে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু। এ নিয়ে দেশটিতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ১ লাখ ৯৫ হাজার ১২৩ জনে। এর আগে ২৫ এপ্রিল করোনায় দেশটিতে ২৭৬৭ জনের মৃত্যু হয়।এদিন করোনা আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে ৩ লাখ ৫২ হাজার ৯৯১ জন। এ নিয়ে দেশটিতে মোট আক্রান্ত হয়েছে ১ কোটি ৭৩ লাখ ১৩ হাজার ১৬৩ জন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।