রংপুর প্রতিনিধি : রংপুরে বৈদ্যুতিক তারে আটকে পড়া এক যুবককে দেড়ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয়েছে। বিদ্যুতায়িত হয়ে শরীরের অধিকাংশ জায়গা পুড়ে গেলেও অলৌকিকভাবে তিনি বেঁচে আছেন।সোমবার (২৬ এপ্রিল) ভোরে এরশাদ মোড়ের করণজাই রোডের একটি বৈদ্যুতিক খুঁটি থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়। আটকে পড়া ওই যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফজরের নামাজের সময় হঠাৎ বিকট শব্দ হয়ে ১১ হাজারের ভোল্টেজের বিদ্যুতের খুঁটিতে আগুন লেগে যায়। স্থানীয়রা বের হয়ে খুঁটির তারে ঝুলন্ত একজনকে দেখতে পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও বিদ্যুৎ অফিসে খবর দেন। খবর পেয়ে আগুন নিভিয়ে ওই যুবককে সেখান থেকে উদ্ধার করা হয়। তবে উদ্ধারের প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি ও উদ্ধার কর্মীরা আসতে দেরি হওয়ায় প্রায় দেড় ঘণ্টার বেশি সময় ওভাবেই ঝুলন্ত ছিলেন যুবকটি। উদ্ধার শেষে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।এ বিষয়ে রংপুর ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক একেএম শামসুজ্জোহা বলেন, জীবিত অবস্থায় অজ্ঞাতপরিচয় ওই যুবককে উদ্ধার করা হয়। শরীরের বেশির ভাগ অংশই পুড়ে গেছে। আশংকাজনক অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
আল ইমরান, বগুড়া : বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের অথার্য়নে পরিচালিত ৫৪তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০১ সালের ১৫ই জুলাই জাতীয় সংসদে বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস হয়। বিভিন্ন বাধার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে। ২০২৩ সালের ১০ই মে বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বাস্তবায়নের জন্য সরকার এসআরও জারি করে। আইন হওয়ার ২২ বছর পর বগুড়ায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়েছে। দীর্ঘ ২৪ বছর পর বাংলাদেশ এর মহামান্য রাষ্ট্রপতি ৩ জুন, ২০২৫ ইং তারিখে ড. মো. কুদরত-ই-জাহান কে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেন। প্রফেসর ড. মো. কুদরত-ই-জাহান রসায়ন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক। ১২টি বৃহত্তর জেলায় ১২টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পরিকল্পনা তৎকালীন সরকার গ্রহণ করে। সেই আলোকে ২০০১ সালে বগুড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার সংসদে আইন হিসাবে পাশ করে। কিন্তু পরবর্তী সময় সরকার পরিবর্তন হইলে অনুমোদন বন্ধ হয়। ফলে আলোর মুখ দেখেনি বগুড়ায় বহুল প্রতীক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়টি। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এলে বগুড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় করার জন্য ২০১৯ সালে আইনের খসড়া নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। গত ১০ মে ২০২৩ বুধবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। এতে বলা হয়,