বরিশাল প্রতিনিধি : বরিশাল সদর উপজেলার চন্দ্রমোহন ইউনিয়নের ভেদুরিয়ায় ট্রলি ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে ২ জন নিহত হয়েছে। এ দুর্ঘটনায় আরেক ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়েছে।আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।নিহত দুইজন হলেন-টুমচর কেরামতিয়া দাখিল মাদ্রাসারসুপার ও বরিশাল সদর উপজেলার সারুখালির বাসিন্দা মাওলানা আব্দুল জলিল (৪৮) এবং টুমচর এলাকার বাসিন্দা ও আহত একই মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা হেলাল উদ্দিনের ছেলে আলাউদ্দিন (২০)।বিষয়টি নিশ্চিত করে বন্দর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ছানোয়ার হোসেন জানান, টুমচর কেরামতিয়া দাখিল মাদ্রাসার কাজে সেখানে সকালেই যান মাদ্রাসার সুপার মাওলানা আব্দুল জলিল ও সহকারী শিক্ষক মাওলানা হেলাল উদ্দিন।কাজ শেষে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে মাদ্রাসার সুপার মাওলানা আব্দুল জলিল, সহকারী শিক্ষক মাওলানা হেলাল উদ্দিন এবং তার ছেলে আলাউদ্দিনের মোটরসাইকেলযোগে বরিশালের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। চন্দ্রমোহনের ভেদুরিয়া বাজার সংলগ্ন এলাকায় বরিশাল-বাউফল আন্তঃসড়কে পৌঁছালে ইটবাহী ট্রলির সঙ্গে তাদের মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। এতে মাদ্রাসার সুপার মাওলানা আব্দুল জলিল এবং মোটরসাইকেলচালক ও মাওলানা হেলাল উদ্দিনের ছেলে আলাউদ্দিনের মৃত্যু হয়। পাশাপাশি গুরুতর আহত হয়েছে নিহত আলাউদ্দিনের বাবা ও মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক মাওলানা হেলাল উদ্দিন (৫২)। তাকে হাত ও পা ভাঙা অবস্থায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে, পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগে ট্রলি নিয়ে এর চালক পালিয়ে যাওয়ায় তাদের আটক করা সম্ভব হয়নি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।