নিজস্ব প্রতিবেদক : দুর্নীতির অভিযোগে করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী বিভাগ) রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর আবেদনের ওপর শুনানি ১ এপ্রিল।রোববার (২৮ মার্চ) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন।আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক। দুলুর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ইউসুফ আলী।২০০৭ সালে জ্ঞাত আয় বর্হিভূত ৯ কোটি ৩০ লাখ ৮০ হাজার টাকা অর্জনের অভিযোগে আদাবর থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় একই বছরের ২৯ আগস্ট অভিযোগ গঠন করে আদালত। পরে মামলা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করে দুলু। হাইকোর্ট দুলুর আবেদন গ্রহণ করে ২০১২ সালের ১৮ জুলাই মামলাটি বাতিল করে দেন। এর বিরুদ্ধে আপিলে যায় দুদক। ২০১৫ সালের ২ নভেম্বর আপিল বিভাগ দুদকের আবেদন গ্রহণ করে হাইকোর্টের রায় বাতিলের আদেশ দেন।এ আদেশের পর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এ দুলুর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলার কার্যক্রম শুরু হয়।খুরশীদ আলম খান জানান,এ মামলায় বিচারিক আদালতে ৩৩ সাক্ষী হয়ে গেছে। এ অবস্থায় ৩৪৪ এ ওনারা একটি আবেদন করেছেন। যেটি বিচারিক আদালতে খারিজ হয়ে গেছে। এখন হাইকোর্টে আবেদন করেছেন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।