নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ৮ হাজার ৭শ ৯৭ জনে।নতুন করে করোনারোগী শনাক্ত হয়েছে ৩ হাজার ৫শ ৮৭ জন। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৮৪ হাজার ৩শ ৯৫ জন। গত বছরের ২০ ডিসেম্বরের পর এটিই দেশে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু। এই দিনে করোনায় ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছিলো।বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ও বাড়িতে উপসর্গবিহীন রোগীসহ গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছে ১ হাজার ৯শ ৮৫ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছে ৫ লাখ ২৯ হাজার ৮শ ৯৪ জন। সারাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ২শ ১৯টি ল্যাবে নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা হয়েছে। এর মধ্যে আরটি-পিসিআর ল্যাব ১শ ১৮টি, জিন-এক্সপার্ট ২৯টি, র্যাপিড অ্যান্টিজেন ৭২টি। এসব ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ হয়েছে ২৭ হাজার ৩শ ২৪টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৭ হাজার ৪৫টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৫ লাখ ১৪ হাজার ৭শ ৩১টি। এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২৬ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১২ দশমিক ৯৪ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯০ দশমিক ৬৭ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫১ শতাংশ।বিজ্ঞপ্তিতে নাসিমা সুলতানা জানান, ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৩৪ জনের মধ্যে ২৫ জন পুরুষ, ৯ জন নারী। এদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ২৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩ জন। এছাড়া খুলনা, বরিশাল এবং রংপুর বিভাগে ১ জন করে মোট ৩ জন রয়েছেন। মৃত ৩৩ জন হাসপাতালে এবং ১ জন বাড়িতে মারা গেছেন। মৃতদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৬০ বছরে ঊর্ধ্বে ১৮ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ১১ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ১ জন, ৩১ বছর থেকে ৪০ এর মধ্যে রয়েছে ২ জন, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে ১ জন এবং ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে রয়েছে ১ জন।তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ২শ ২০ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ৯৭ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন ১ লাখ ৩ হাজার ৫ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র নিয়েছেন ৯২ হাজার ৫শ ৪৩ জন। এখন আইসোলেশনে আছেন ১০ হাজার ৪শ ৬২ জন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।