বেনাপোল উপজেলা প্রতিনিধি : বিভিন্ন সময় ভালো কাজের প্রলোভনে পড়ে পাচার হওয়া আট নারীকে দেশে ফেরত পাঠিয়েছে ভারত সরকার।শুক্রবার (১৯ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৫টার সময় পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ ট্রাভেল পারমিটে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।ফেরত আসারা হলেন-বেনাপোলের সুলতান মোল্লার মেয়ে ময়না বেগম, শার্শার জয়নাল আবেদিনের মেয়ে রেশমা খান, খুলনার জয়দেব শেখের মেয়ে মিনা শেখ, সাতক্ষীরা জেলার কাশেম মোল্লার মেয়ে শান্তি বেগম, একই জেলার আব্দুল সত্তারের মেয়ে সাবিনা খাতুন, আজিবার লস্করের মেয়ে বিলাশি পাপিয়া, ওয়াজেদ আলীর মেয়ে ফাতিমা খাতুন, ও দীন ইসলামের মেয়ে হীরা মনি।ফেরত আসা আট নারীকে বেনাপোল থেকে গ্রহণকারী জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার (এনজিও) সংস্থার সিনিয়র প্রোগ্রমার শাওলী সুলতানা জানান, ভুক্তভোগীরা বিভিন্ন সময় দালালের প্রলোভনে পড়ে দেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ভারতের মুম্বাইয়ে পাচার হয়। পরে মুম্বাইয়ের পুলিশ তাদের আটক করলে প্রায় দেড় বছর জেল খাটে। পরবর্তীকালে মুম্বাইয়ের নব জীবন শেল্টার হোম নামে একটি বেসরকারি এনজিও সংস্থা তাদের ছাড়িয়ে নিয়ে নিজেদের শেল্টার হোমে রাখে। এরপর দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি চালাচালির মাধ্যমে আজ তাদের ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে দেশে ফেরত পাঠিয়েছে। বেনাপোল ইমিগ্রেশন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান হাবিব জানান, ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তাদের আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। কাগজপত্রের আনুষ্ঠানিকতা শেষে ফেরত আসাদের জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার নামে একটি এনজিও সংস্থা গ্রহণ করবে। পরে ওই এনজিও সংস্থা তাদের পরিবারে কাছে হস্তান্তর করবে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।