ঢাকা: আন্দামান সাগরে ভাসা রোহিঙ্গাদের নিয়ে বিবিসির একটি প্রতিবেদনের ব্যাখ্যা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এই প্রতিবেদনের ব্যাখ্যা দেওয়া হয়।পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ‘রোহিঙ্গা সঙ্কট: জাতিসংঘ থেকে সাগরে ভাসা রোহিঙ্গাদের উদ্ধারের আহ্বান’- শিরোনামে বিবিসির প্রকাশিত একটি নিবন্ধে বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে। এতে জাতিসংঘের কথা উল্লেখ করে ভুলভাবে দাবি করা হয়েছে যে, এই রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের উপকূলের দিকে ছিলেন। তবে ইউএনএইচসিআর ও জাতিসংঘের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, নৌকাটি আন্দামান সাগরে অবস্থান করছিল। জাতিসংঘের বিজ্ঞপ্তিতে আন্দামান সাগরের অবস্থান স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।আন্দামান সাগরে ভাসা নৌকাটি বাংলাদেশ থেকে ১৭শ কিমি, মিয়ানমার থেকে প্রায় ৪৯২ কিমি, থাইল্যান্ড থেকে ৩৬৩ কিমি, ইন্দোনেশিয়া থেকে ২৮১ কিমি এবং ভারত থেকে ১৪১ কিমি দূরে ছিল। নৌকাটির অবস্থান বাংলাদেশের সাগরসীমা থেকে অনেক দূরে। আর অন্য দেশগুলোর সাগরসীমা থেকে কাছে। ‘বাংলাদেশ তার আন্তর্জাতিক দায়বদ্ধতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল। অতীতে যখন এই অঞ্চলের অন্য দেশগুলো সাগরে ভাসা রোহিঙ্গাদের নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, তখন বাংলাদেশ সরকার তাদের উদ্ধারে এগিয়ে এসেছে। এখন অন্য দেশগুলোর সাগরসীমার কাছে নৌকাটির অবস্থান হওয়ায় সে দেশগুলোর এই দায়িত্ব বহন করা উচিত। একই সঙ্গে এই দেশগুলোর আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলা ও রোহিঙ্গাদের বোঝা ভাগাভাগি করে নেওয়া উচিত বলে মনে করে বাংলাদেশ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।