নিউজ ডেস্ক : ইউরোপীয় দেশগুলোর অনুকরণে বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন তৈরি করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, কোনো দেশেই বাক স্বাধীনতা বলতে নিরঙ্কুশ কিছু নেই। কারও ক্ষতি করার অধিকার আপনার নেই।বৃহস্পতিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সমালোচনা বন্ধ করার পরামর্শও দিয়েছেন তিনি।সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, ফ্রান্সে অনলাইনে এক পোস্টের মাধ্যমে আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রধান সারির এক রাজনৈতিক নেতাকে বিচারের সম্মুখিন করা হয়েছে। আমরা ফ্রান্স ও জার্মানির মতো (যেখানে হেট স্পিচ, হলোকাস্ট ডিনায়েল নিষিদ্ধ) ইউরোপীয় দেশের আদলে আমাদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন তৈরি করেছি।তিনি বলেন, যারা আমাদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে অভিযোগ করে আসছেন তাদের উচিত তাদের পশ্চিমা প্রভুদের কাছে কান্নাকাটি বন্ধ করা। কারণ সেই বেশিরভাগ পশ্চিমা প্রভুর দেশে একই ধরনের আইন রয়েছে।পোস্টে তিনি বিবিসির একটি প্রতিবেদনের লিংক শেয়ার করেন। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জিহাদি গ্রুপ ইসলামিক স্টেটের হত্যাযজ্ঞের ছবি পোস্ট করায় সম্প্রতি ফ্রান্সের কট্টর ডানপন্থী নেতা মারিন লু পেনকে বিচারের সম্মুখিন করা হয়েছে। হেট স্পিচ সংক্রান্ত আইন ভাঙার অভিযোগ আনা হয়েছে তার বিরুদ্ধে। যদিও আদালতে উপস্থিত হয়ে বিচার প্রক্রিয়াকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে সমালোচনা করেছেন তিনি।বিবিসির প্রতিবেদনটিতে আরো বলা হয়, ২০২২ সালে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লু পেনকে ডানপন্থী দল দ্য ন্যাশনাল র্যালির একজন সম্ভাবনাময় প্রার্থী ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিবেচনা করা হচ্ছে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।