মাগুরা: পরিযায়ী পাখির কলকাকলিতে মুখরিত হয়ে উঠেছে মাগুরায় মহম্মদপুর উপজেলার ঘোপ বাওড়। প্রতি বছরের মতো এবারো এ বাওড়ে দলে দলে এসেছে পরিযায়ী পাখি।
শহরের ব্যস্ত জীবন, ইট-কাঠ-পাথরের চাপ আর ধুলা-দূষণে জর্জরিত বাতাস থেকে মুক্তি পেতে একটু প্রশান্তির খোঁজে ঘোপ বাওড়ে ভিড় করেছেন অনেকই। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পাখি প্রেমীরা ভিড় করছেন এখানে। কথা হয় পাখি প্রেমী গোলাম হোসেনের সঙ্গে। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, চাকরি সূত্রে আমি মহম্মদপুর এসেছি। প্রতিদিন বিকেলে অবসর সময়ে পাখি দেখতে আসি। পাখিদের কলকাকলিতে মুখরিত থাকে ঘোপ বাওড়।দশম শ্রেণির ছাত্রী মিম বাংলানিউজকে জানায়, সুবজ প্রকৃতির মাঝে পাখিদের খেলা, ফসলের ক্ষেত সব মিলিয়ে অপূর্ব লাগে জায়গাটি। মাগুরা জেলা প্রশাসক ডা. আশরাফুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, মহম্মদপুর ঘোপ বাওড় হতে পারে জেলার পর্যটনের অন্যতম কেন্দ্র। এই ঘোপ বাওড় ঘিরে তৈরি হতে পারে টুরিস্ট স্পট।জেলার মধ্যে বেশকিছু জলাশয় রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম ঘোপ বাওড়। ঘোপ বাওড়ের পানি অতি স্বচ্ছ। পানির মধ্যে ভেসে থাকা শ্যাওলা দেখতে অনেকটা সমুদ্রের প্রবালের মতো।জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিযায়ী পাখি সংরক্ষণ ও বাওড়টিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।