সভায় অনুষ্ঠানসূচির বিষয়ে জানানো হয়, ১৭ মার্চ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ও টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও সমাধি প্রাঙ্গণে শিশু প্রতিনিধির মাধ্যমে বেলুন ও পায়রা ওড়ানো হবে। জাতির পিতার ম্যুরারের ফলক উন্মোচন করা হবে বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিশুদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করবেন ও অনলাইনে শিশুদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।এছাড়া স্বাস্থ্যবিধি মেনে সারাদেশে জেলা ও উপজেলা সদরে আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হবে। দিবসটি উপলক্ষে ক্রোড়পত্র, স্মরণিকা, পোস্টার মুদ্রণ ও প্রকাশ করা হবে। দূতাবাসগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে উদযাপন করা হবে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। একই সঙ্গে জেলা ও উপজেলা সদরে বঙ্গবন্ধুর জীবনী নিয়ে আলোচনা, মহান মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক পুস্তক ও সপ্তাহব্যাপী ডকুমেন্টারি প্রদর্শন এবং বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ প্রচার করা হবে বলে সভায় জানানো হয়। সভায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কাজী রওশন আক্তার, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমান, কেবিনেট ডিভিশন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধি, ঢাক দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ঢাকা মেট্রোপলিটান পুলিশ ও জেলা প্রশাসন গোপালগঞ্জের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।