ঢাকা: দেশর জলভাগ ও স্থলভাগের আয়তন সম্পর্কিত কোনো তথ্য সরকারের কাছে নেই বলে জানিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী।দেশের জনগণের কল্যাণে স্থলভূমি অর্থাৎ কৃষিজমি, বনভূমি এবং জলাভূমি সংরক্ষণের জন্য ভূমি মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট অন্য মন্ত্রণালয় প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে বলেও মন্ত্রী জানান।রোববার (৩১ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে মন্ত্রীদের জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে আওয়ামী লীগের সদস্য এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে ভূমিমন্ত্রী একথা জানান। এসময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। রোববারের প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উত্থাপিত হয়।ভুমিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) সূত্রে বা অন্য কোনো সরকারি সংস্থার কাছ থেকে সুনির্দিষ্টভাবে জলভাগ এবং স্থলভাগের আয়তন সম্পর্কিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।জামালপুর-৫ আসনের সদস্য মোজাফফর হোসেনের প্রশ্নের উত্তরে ভূমিমন্ত্রী জনান, ব্যক্তি ও পরিবারভিত্তিক কৃষিজমির মোট পরিমাণ ৮ দশমিক ২৫ একর অর্থাৎ ২৫ বিঘা পর্যন্ত হলে কোনো ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হয় না। উক্ত মওকুফের আওতায় ইক্ষু আবাদ, লবণ চাষের জমি এবং কৃষকের পুকুর (বাণিজ্যিক মৎস্য চাষ ছাড়া) অন্তর্ভুক্ত হবে। ভূমি উন্নয়ন কর মওকুফের আওতাধীন কৃষিজমির সংশ্লিষ্ট প্রতিটি হোল্ডিংয়ের জন্য আবশ্যিকভাবে বার্ষিক ১০ টাকা হারে আদায় করতে হবে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।