সন্ধ্যা হলেই খুলনার অলিগলিতে পিঠার ঘ্রাণ

সন্ধ্যা হলেই খুলনার অলিগলিতে পিঠার ঘ্রাণ
মহানগরের পাইওনিয়র কলেজের সামনে পিঠা বিক্রেতা সুমন জানান, তিনি সিদ্ধ পুলি, ভাপা পুলি, চিকেন পুলি, ভাপা, পাটিসাপটা বিক্রি করেন। পিঠা বিক্রি খুব ভালো। সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় চিতই পিঠা। দোকানে পিঠা কিনতে আসা অনেকেই বলেন, বাসাবাড়ির পিঠা সাধারণত একসঙ্গে এক ধরনের তৈরি করা হয়। কিন্তু দোকানে একসঙ্গে অনেক রকমের পিঠা পাওয়া যায়। এছাড়া এসব পিঠার স্বাদও অনেক।  খুলনার খাসা-অর্গানিক পণ্যের মালিক হেলাল হোসেন বলেন, শহরে থাকার কারণে শীতে গ্রামে মায়ের হাতের পিঠাপুলি খুব মিস করি। কিন্তু শহরের মোড়ের পিটাপুলির দোকানগুলো সেই আফসোস কিছুটা মিটিয়ে দিচ্ছে। পিটিআই মোড়ের রফিক নামে এক পিঠা ক্রেতা বলেন, সন্ধ্যা নামার পর শীতের মধ্যে গরম পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। তাই শীতের মৌসুমি পিঠা খেতে ইচ্ছে হলে দোকানে চলে আসি। মাঝে মধ্যে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে পিঠা কিনতে হয়।

Leave a reply

Minimum length: 20 characters ::

More News...

দুর্ঘটনার আশঙ্কায় জনমনে উদ্বগে বীরগঞ্জের সড়কগুলো দাপিয়ে বড়োচ্ছে কিশোর চালকরা

সন্দ্বীপে কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনা উদ্বোধন