তবে দেশকে একটি অকার্যকর অবস্থা থেকে বের করে আনতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে সোমবার জানান অলি। এরপর তার মন্ত্রিসভার পরামর্শে আগামী ৩০ এপ্রিল ও ১০ মে নতুন নির্বাচনের তারিখ প্রস্তাব করেন প্রেসিডেন্ট ভান্ডারি। ফলে নির্দিষ্ট সময়ের এক বছরেরও বেশি সময় আগে নেপালে নির্বাচন হতে যাচ্ছে।
এদিকে, অলির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সাতজন মন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। সংবিধান বিষয়ক আইনজীবীরা বলছেন, অলির সিদ্ধান্তের কারণে দেশটিতে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা শুরু হতে পারে। মঙ্গলবার তাকে এনসিপির কো-চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
অলির সংসদ ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে আদালতে বেশ কয়েকটি পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। আইনজীবী দিনেশ ত্রিপাঠি একটি পিটিশন দায়ের করেছেন। তিনি বলছেন, সংবিধান মতে, সংসদ বিলুপ্ত করার অধিকার প্রধানমন্ত্রীর নেই। এটা একটা সাংবিধানিক অভ্যুত্থান বলে মন্তব্য করেন তিনি।