ওই গৃহবধূর বাবা রুহুল আমীন বলেন, এক বছর আগে প্রতিবেশী বায়জিদের সঙ্গে পারিবারিকভাবে ফারজানার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে বায়জিদ নেশা করে ঘরে ফিরে ফারজানার সঙ্গে খারাপ আচরণসহ মারধর করতেন। সম্প্রতি ফারজানা স্বামীর বাড়িতে যাবেনা বলে জানিয়ে দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বায়জিদ আমার বাড়িতে এসে ফারজানাকে কুপিয়ে জখম করে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিক্যাল অফিসার ডা. সোহেল রানা বলেন, ফারজানার মাথাসহ শরীরে একাধিক ধারালো অস্ত্রের কোপ রয়েছে।
মঠবাড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ.জ.মো. মাসুদুজ্জামান জানান, ঘটনাটি আমি শুনেছি। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।