স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, তথ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দু মোমেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এবং সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদকে কমিটির সদস্য করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতাবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার এই কমিটিতে সহায়তা করবেন।
জননিরাপত্তা বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ, অর্থ বিভাগ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকে কমিটিতে সহায়তাকারী কর্মকর্তা হিসেবে রাখা হয়েছে।
কার্যপরিধি
কমিটিকে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের কর্মসূচি প্রণয়নে প্রধানমন্ত্রীর দিক-নির্দেশনা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রস্তুত করা জাতীয় কর্মসূচি পর্যালোচনা, সংযোজন বা বিয়োজন করতে বলা হয়েছে।
এ কমিটিকে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী বর্ণাঢ্য ও যথাযোগ্য মর্যাদায়ে উদযাপনে মাঠ পর্যায়ে উদ্ভূত সমস্যা চিহ্নিত করে তার সমাধানের নির্দেশনা দিতে হবে।
কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দের বিষয়ে সুপারিশ দেওয়া ছাড়াও কমিটিকে উপযুক্ত বিষয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত অন্য যেকোনো প্রয়োজনীয় কার্যক্রম নিতে বলা হয়েছে।
কমিটি প্রয়োজনে যেকোনো ব্যক্তিকে কমিটিতে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করতে পারবে। কমিটির সভা প্রয়োজনানুসারে হবে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।
২০২১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করা হবে। ২৫ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। নয় মাস যুদ্ধ শেষে ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্যে দিয়ে বিশ্বের মানচিত্রে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।