আদালত পরিদর্শক আল-আমিন জানিয়েছেন, হাফিজের সাথে তার স্ত্রীর সম্পর্ক খারাপ হয়ে যাওয়ায় দুই জন আলাদা বসবাস করতেন। সম্প্রতি হাফিজ স্ত্রীকে ফিরে পেতে হবিগঞ্জ নির্বাহী আদালতে মামলা করেছিলেন।
সোমবার বিচারক হাফিজের স্ত্রীর ইচ্ছায় তাকে তার মায়ের সঙ্গে যাওয়ার আদেশ দেন। কিছুক্ষণ পর হাফিজ বাইরে এসে আদালত ভবনের সামনে নিজের বুকে ছুরিকাঘাত করেন। এরপর প্রত্যক্ষদর্শীরা তাকে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সিলেটে রেফার করেন। সেখানে নিয়ে যাওয়ার পথেই হাফিজ মারা গেছেন।
সদর হাসপাতালের ইমার্জেন্সি মেডিক্যাল অফিসার ডা. মিঠুন রায় জানান, হাফিজের বুকে একটি ছুরিকাঘাত ছিল। হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর তাকে সিলেটে পাঠানো হয়েছিল। সেখানে নিয়ে যাওয়ার পথে তিনি মারা গেছেন।