স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমরা ইতিমধ্যেই চারজনকে ধরে ফেলেছি। তাদের দুজন জড়িত ছিল এবং তাদের কথামতো আরও দুজনকে আটক করা হয়েছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৎপর রয়েছে।
বিভিন্ন দেশের উদাহরণ দিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মুসলিম সভ্যতার যুগে, আলবেরুনি বলেন, ইবনে বতুতা বলেন, তাঁদের ভাস্কর্য বিভিন্ন জায়গায় শোভা পাচ্ছে। সেগুলো কেউ ভাঙছে না। আমরা বলছি, ভাস্কর্য মানেই পূজা নয়; ভাস্কর্য মানেই তাঁকে ধরে রাখা। তাঁর যে অবদান দেশের প্রতি, জাতির প্রতি, সেটাকে হৃদয় দিয়ে ধারণ করা।’
আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘অনেক ইসলামিক দেশে মুদ্রার মধ্যে বাদশাহদের ছবি রয়েছে। সৌদির বাদশাহর ছবি রয়েছে, পাকিস্তানের কায়েদে আজমের ছবি রয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপ্রধানের ছবি রয়েছে। সেটা পকেটে নিয়ে আমরা ঘুরছি। অথচ একটি ভাস্কর্য প্রজন্মের পর প্রজন্ম সাক্ষী হয়ে থাকবে, সেটা আমরা ধ্বংস করতে চাইছি।’
দেশের বিভিন্ন স্থানে স্থাপিত ভাস্কর্যের নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সব ভাস্কর্যের নিরাপত্তার বিষটি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।