এসময় মন্ত্রী বলেন, মানুষের শরীরের শিরা-উপশিরা নষ্ট হলে যেমন মৃত্যু অনিবার্য, ঠিক একইভাবে আমাদের নদীগুলোকে দখল-দূষণ থেকে রক্ষা করতে না পারলে দেশ, দেশের জলবায়ু ও নদীপারের মানুষগুলোকে রক্ষা করা কঠিন। সেজন্য আমাদের সবাইকে নদী রক্ষায় আত্মনিয়োগ করতে হবে।
নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী তার বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে আমরা আজ নদীমাতৃকতার সুফল ভোগ করতে পারতাম। কিন্তু আজ আমাদের নদী রক্ষার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আজ আমরা সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছি।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির উপাচার্য রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ খালেদ ইকবাল, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক, ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিংয়ের ঊর্ধ্বতন পানিসম্পদ বিশেষজ্ঞ সাইফুল আলম, বুয়েটের পানিসম্পদ প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আতাউর রহমান এবং লেখক, গবেষক ও সংগঠক শেখ রোকন। নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর এ জেড এম জালাল উদ্দিন অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।