ঢাকা: আমরা কোনো দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে রাজপথে আসিনি। আমরা জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে রাজপথে আন্দোলন করছি, এটা প্রমাণ করতে পারলে ‘কথা দিলাম রাজনীতি ছেড়ে দেবো’। শনিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত এক যৌথ সমাবেশে এসব মন্তব্য করেন ডাকসুর সদ্য বিদায়ী ভিপি নুরুল হক নুর।
যৌথভাবে এ সমাবেশের আয়োজন করে ভাসানী অনুসারী পরিষদ, ছাত্র-যুব ও শ্রমিক অধিকার পরিষদ, রাষ্ট্র চিন্তা ও গণসংহতি পরিষদ। নুরুল হক নুর বলেন, আজ কেউ রাস্তায় নামলেই বলা হয় জামায়াত-শিবির। পাঁচজন এক জায়গায় অবস্থান করলে বলা হয় নাশকতামূলক সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। যুবলীগ, ছাত্রলীগ হামলা করছে, পুলিশ হয়রানি করছে। সরকার দেশকে বিভাজিত করতে সাম্প্রদায়িকতাকে ইস্যু করছে, সাম্প্রদায়িকতা ছড়াচ্ছে। তিনি বলেন, সরকার দেশকে ব্যর্থতার দিকে ঠেলে দিতে চায়, আমরা এটা হতে দেবো না। মাদ্রাসা ছাত্রদের জঙ্গি তকমা লাগিয়ে অ্যাম্বাসিগুলোতে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হচ্ছে। আমরা প্রতিবেশি কোনো দেশের তাবেদার হতে পারি না। চীন, ভারত, পাকিস্তান যেই হোক, দেশকে ব্যর্থ করতে এলে আমরা আন্দোলন করবো, তাদের চেষ্টা রুখে দেবো। গণস্বাস্থ কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সভাপতিত্বে আয়োজিত সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, শ্রমিক নেতা তাসলিমা খাতুন, রাষ্ট্র চিন্তার সদস্য হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী পরিষদের মহাসচিব রাশিদুল ইসলাম বাবুল প্রমুখ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।