বড় নদীগর্ভের ডুবোচর ও চর খনন করে অপসারণের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বড় নদীগর্ভের ডুবোচর ও চর খনন করে অপসারণের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

নদীর প্রবাহ যেন ঠিক থাকে। প্রবাহ ঠিক না থাকলে নদীর পাড়ে ভাঙনের সৃষ্টি হবে। বড় নদীতে ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের পাশাপাশি সারা বছর মেইনটেনেন্স ড্রেজিং চালু করতে হবে। যমুনা নদীসহ বড় নদীগর্ভের ডুবোচর ও চর খনন করে অপসারণ করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় চারটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। গণভবন থেকে একনেক সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা। শেরে বাংলা নগর এনইসি সম্মেলনকক্ষে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও সচিবরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

একনেক সভা শেষে প্রকল্পের সার্বিক বিষয়ে সাংবাদিকদের সামনে প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন তুলে ধরেন পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব আসাদুল ইসলাম। যতগুলো ড্রেজিং প্রকল্প আছে সবগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।

৫৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘যমুনা নদীর ডানতীর ভাঙন থেকে সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলাধীন সিংড়াবাড়ী, পাটাগ্রাম ও বাঐখোলা এলাকা সংরক্ষণ’ প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রকল্পটি অনুমোদনের সময় প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশনা দিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন তুলে ধরে সিনিয়র সচিব বলেন, স্ট্যাডির মাধ্যমে নদী খনন করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। নদী নিয়মিত খনন না করলেই ভাঙনের সৃষ্টি হয়। ’

আসাদুল ইসলাম বলেন, আসছে শীতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসতে পারে। এজন্য মাস্ক পরাসহ সবাইকে সচেতন হতে হবে। যাতে দেশে করোনার বিস্তার না ঘটে।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের সচিব প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী, কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সচিব) জাকির হোসেন আকন্দ, শিল্প ও শক্তি বিভাগের সদস্য (সচিব) মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম, ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) মামুন-আল-রশীদ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

নদীর প্রবাহ যেন ঠিক থাকে। প্রবাহ ঠিক না থাকলে নদীর পাড়ে ভাঙনের সৃষ্টি হবে। বড় নদীতে ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের পাশাপাশি সারা বছর মেইনটেনেন্স ড্রেজিং চালু করতে হবে। যমুনা নদীসহ বড় নদীগর্ভের ডুবোচর ও চর খনন করে অপসারণ করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় চারটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। গণভবন থেকে একনেক সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা। শেরে বাংলা নগর এনইসি সম্মেলনকক্ষে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও সচিবরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

একনেক সভা শেষে প্রকল্পের সার্বিক বিষয়ে সাংবাদিকদের সামনে প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন তুলে ধরেন পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব আসাদুল ইসলাম। যতগুলো ড্রেজিং প্রকল্প আছে সবগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।

৫৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘যমুনা নদীর ডানতীর ভাঙন থেকে সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলাধীন সিংড়াবাড়ী, পাটাগ্রাম ও বাঐখোলা এলাকা সংরক্ষণ’ প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রকল্পটি অনুমোদনের সময় প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশনা দিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন তুলে ধরে সিনিয়র সচিব বলেন, স্ট্যাডির মাধ্যমে নদী খনন করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। নদী নিয়মিত খনন না করলেই ভাঙনের সৃষ্টি হয়। ’

আসাদুল ইসলাম বলেন, আসছে শীতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসতে পারে। এজন্য মাস্ক পরাসহ সবাইকে সচেতন হতে হবে। যাতে দেশে করোনার বিস্তার না ঘটে।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের সচিব প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী, কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সচিব) জাকির হোসেন আকন্দ, শিল্প ও শক্তি বিভাগের সদস্য (সচিব) মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম, ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) মামুন-আল-রশীদ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

 

Leave a reply

Minimum length: 20 characters ::

More News...

দুর্ঘটনার আশঙ্কায় জনমনে উদ্বগে বীরগঞ্জের সড়কগুলো দাপিয়ে বড়োচ্ছে কিশোর চালকরা

সন্দ্বীপে কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনা উদ্বোধন