ফলে রেলের জনবল সংকট কেটে যাবে।
শনিবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে দেশের বৃহত্তম সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার ইয়ার্ডে প্রথমবারের মতো রেলের জাদুঘর উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সচিব আরও বলেন, ১৯৮৫ সালে তৎকালীন সরকার রেলওয়েতে নিয়োগ বন্ধ করে দেন। ফলে নিয়োগ প্রক্রিয়া জটিল হয়ে পড়ে। দেশের চাহিদা পূরণে শিগগিরই সৈয়দপুরে নতুন একটি ক্যারেজ নির্মাণ করা হবে। যার অর্থায়ন করবে ভারত সরকার।
এর আগে মুক্তিযুদ্ধে রেলের শহীদদের স্মরণে নির্মিত অদম্য স্বাধীনতায় ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। পরে রেলপথ সচিব ১১০ একর জমিতে ১৮৭০ সালে গড়ে ওঠা সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার ২৯টি শপ ঘুরে দেখেন। এসময় তিনি শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে কারখানার সমস্যা সম্পর্কে অবহিত হন।
এরপর কারখানার সম্মেলন কক্ষে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এখানে কারখানার সম্পর্কে ডিজিটাল প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) মো. জয়দুল ইসলাম।
এসময় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (রোলিং স্টক) মো. মঞ্জুর-উল আলম চৌধুরী, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মিহির কান্তি গুহ, প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী মুহাম্মদ কুদরত-ই খুদা প্রমুখ। রেলওয়ে কারখানার পক্ষ থেকে রেলপথ সচিবকে ক্রেস্ট দেওয়া হয়।