চিকিৎসক মৃত ঘোষণার পর লাশ ব্যাগে ভরে আনা হয়েছে বাড়িতে। কিন্তু সেই লাশ বাড়িতে ২ ঘন্টা পর ব্যাগ খুলতেই নড়েচড়ে উঠলো। সম্প্রতি অবিশ্বাস্য এই ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে মিশিগানের ডেট্রইট শহরে।
জানা গেছে, সেই শহরের ২০ বছরের মেয়ে টাইমশা বিউচ্যাম্পকে মৃত ঘোষণা করা হয়। মেয়েকে হারিয়ে শোকে বিহ্বল পরিবার। এক পর্যায়ে বিউচ্যাম্পের লাশ ব্যাগে ভরে আনা হয় বাড়িতে। কিন্তু সৎকারের আগে ঘটে যায় আশ্চর্য ঘটনা। লাশের ব্যাগ খুলতেই নড়ে উঠে বিউচ্যাম্পের মরদেহ। তখন বিউচ্যাম্প তাকিয়ে থাকার পাশাপাশি জোরে জোরে শ্বাস নেন। বিষয়টি টের পেয়ে দ্রুত জরুরি নাম্বারে ফোন দেয় পরিবার। মাত্র ১৫ মিনিটের মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ ও চিকিৎসকেরা। পরে বিউচ্যাম্পকে আবারো হাসপাতালে নেয়া হয়।
মেয়েটির পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বিউচ্যাম্প জন্ম থেকেই সেরিব্রাল প্যালসি নামক রোগে আক্রান্ত। তার অবস্থা খারাপ হলে গত বুধবার ডেট্রইটের সিনাই গ্রেস হাসপাতালে ভর্তি করেন। যখন বিউচ্যাম্পকে মৃত ঘোষণা করা হয় তখন তার দাদি সাভানা কান্নাকাটি করেন। মৃত ঘোষণার পর লাশ ব্যাগে রাখা হয়। এরপর প্রায় দুই ঘণ্টা লাশের ব্যাগ হাসপাতালেই ছিল।
বাড়িতে লাশের ব্যাগ আনার পর সৎকারের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছিল। তখন বিউচ্যাম্প চোখে খুলে ফেলেন। একইসঙ্গে জোরে জোরে শ্বাস নিতে থাকেন। আর এসব ঘটনা দেখে ফেলেন পরিবারের সদস্যরা। এরপরই জরুরি নম্বর ৯১১-এ কল দেয় পরিবার। এতে খবরটি চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে গাফিলতির ব্যাপারে চিকিৎসকেরা সঠিক কোনো ব্যাখ্যা দিতে পারেননি। তবে ওই মেয়ের শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ দেখে মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল। এখন লাইফসাপোর্ট ও অক্সিজেন মাস্ক ছাড়াই শ্বাস নিতে পারছেন টাইমশা। সূত্র : নিউ ইয়র্ক টাইমস ও এবিসি নিউজ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।