করোনার গ্রাসে গোটা বিশ্ব। সংক্রমণের প্রকোপ থেকে বাঁচতে বিশ্বের একাধিক দেশ করোনার টিকা তৈরির কাজে ব্যস্ত। পিছিয়ে নেই চীনও।
চীনের সরকারি একটি ওষুধ সংস্থার প্রধান জানিয়েছেন, তাদের তৈরি করোনা প্রতিষেধক চলতি বছরের শেষ দিকে বাজারে পাওয়া যাবে।
চিনের সিনোফার্ম নামে ওই সংস্থার চেয়ারম্যান লিউ জিংজেন চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সংবাদপত্রকে বলেছেন, এই ভ্যাকসিনটির জন্য এক হাজার ইউয়ানের কম খরচ হবে। ২৮ দিনের ব্যবধানে ভ্যাকসিনের দু’টি ডোজ দেওয়া হবে।
বিশ্বের অন্য বেশ কয়েকটি দেশের পাশাপাশি যুদ্ধকালীন তৎপরতায় করোনার ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চালাচ্ছে চীন।
চীনের সিনোফার্ম নামে ওই ওষুধ সংস্থার প্রধানের মতে, ‘করোনার প্রতিষেধক তৈরি হয়ে গেলে প্রথমেই দেশের বড় শহরগুলোর শিক্ষার্থী ও শ্রমিকদের ভ্যাকসিন খাওয়ানো দরকার। আমাদের দেশের ১.৪ বিলিয়ন লোকের সবাইকেই এটি গ্রহণ করতে হবে না।’’
চীনের সরকারি সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই সে দেশের গবেষক ও প্রশাসনের একাধিক শীর্ষকর্তাকে ভ্যাকসিনের ডোজ দেওয়া হয়েছে। নোভেল করোনাভাইরাস নিয়ে এখনও চরম উদ্বেগে চীনা প্রশাসন। মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত চীনে নোভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৮৪ হাজার ৮৭১।