এ হিসাবে আগের মাস সেপ্টেম্বরের তুলনায় অক্টোবরের ২৬ দিনে প্রবাসী আয়ে প্রবাহের ধারা কিছুটা নিম্নমুখী হয়েছে।তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, অক্টোবরের ২৬ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৪ কোটি ৭৩ লাখ ২০ হাজার ডলার। কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৯ কোটি ৯৯ লাখ ৯০ হাজার ডলার। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১২৯ কোটি ৬৯ লাখ ৭০ হাজার ডলার। আর বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫১ লাখ ২০ হাজার ডলার।
প্রবাসী আয়ের অব্যাহত নিম্নগতির কারণে চলতি বছরের মার্চ মাসে প্রবাসী আয় তলানি ঠেকে। এ সময় প্রবাসী আয়ের ডলারের দাম বৃদ্ধি করার পাশাপাশি বেশ কিছু উদ্যোগ নেওয়ার ফলে প্রবাসী আয় বৃদ্ধি পাওয়া শুরু হয়। জুনে এসে একক মাস হিসাবে এযাবৎ কালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় আসে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার।
এরপর দেশে প্রথমে কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হলে জুলাই মাসে প্রবাসী আয় কমে যায়। আগস্টে সরকারের পতন হলে প্রবাসী আয়ের কিছুটা বৃদ্ধি পেয়ে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার ডলারে উপনীত হয়। সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ১০ হাজার ডলার আসার মধ্য দিয়ে এ ধারা অব্যাহত থাকে। কিন্তু অক্টোবরের শেষের দিকে এসে প্রবাসী আয় কিছুটা কমল।