কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যমটিকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি হিসেবে বর্ণনা করে ইসরায়েল গত মে মাসে নাজারেথ ও দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেমে আল জাজিরার অফিসে অভিযান চালিয়েছিল।ওমরি বলেন, সত্য মুছে ফেলতে এবং লোকজনকে সত্য শোনা থেকে বিরত রাখতে এভাবেই সাংবাদিকদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা করা হয়।
আল জাজিরার সাংবাদিক মোহাম্মদ আলসাফিন বলেন, সেনারা সর্বশেষ মাইক্রোফোন ও ক্যামেরা জব্দ করে এবং ওমরিকে জোরপূর্বক বাইরে বের করে দেয়।সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলসাফিন বলেন, সেনারা আল জাজিরার নিহত সাংবাদিক শিরিন আবু আকলেহর পোস্টার নামিয়ে ফেলে। শিরিন পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানের খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে নিহত হন।
আল জাজিরা ও ইসরায়েল সরকারের মধ্যে সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরেই বৈরী সম্পর্ক রয়েছে। তবে গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। বিদেশি সাংবাদিকদের গাজা উপত্যকায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। সেখানে খুব অল্প সংখ্যক সাংবাদিকই যুদ্ধের খবর সংগ্রহ করতে পারেন। এর মধ্যে আল জাজিরার সাংবাদিকেরাও ছিলেন।রোববারের অভিযানের বিষয়ে ইসরায়েল এখনও কোনো মন্তব্য করেনি। খবর বিবিসির।