তিনি বলেন, ওই চারটি রুট ডেঞ্জার জোনের আওতায় থাকায় লঞ্চ ও সি ট্রাক চলাচল বন্ধ থাকবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ আদেশ বহাল থাকবে। সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর এবং নৌবন্দরে ২ নম্বর সংকেত চলছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে, টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উপকূলীয় জেলা ভোলার জনজীবন। এতে বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ। বৃষ্টির কারণে দুর্ভোগে পড়েছেন জেলার নিম্ন আয়ের মানুষ। ভোলা আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক মো. মনির হোসেন জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ভোলায় ৫৮ মিলিমিটার বৃস্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। তবে শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত পুরো জেলায় ৩৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। নিম্নচাপের প্রভাবে বিরাজমান এ অবস্থা আরও দুদিন থাকবে পারে।
এদিকে জেলার নদ-নদীগুলো উত্তাল থাকায় নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে ছোট ছোট নৌযানকে।বৃষ্টিপাতে এমন অবস্থা অব্যাহত থাকলে নিচু এলাকায় বন্যার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।অপরদিকে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব জানান, শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) মধ্য রাত থেকে সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল পর্যন্ত ভোলার মনপুরা ও চরফ্যাশনে তিনটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে। ট্রলারে থাকা জেলেরা নিরাপদে উদ্ধার হলেও দুর্ঘটনাকবলিত ট্রলারগুলো নিখোঁজ রয়েছে।