তিনি বলেন, এটা যথা সম্ভব আটকানোর চেষ্টা করা হবে। আর আমরা নীতিগতভাবে নতুন করে কোনো রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেবো না।রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্ত সিল করা হয়েছে কি-না বা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ অ্যাক্টিভ না? এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যেকোনো সীমান্ত সিল করা কঠিন। আমরা এটা স্বীকার করি। তবে বিভিন্ন সোর্স কাজ করে স্থানীয় লোকজনের স্বার্থ জড়িত আছে, সব মিলিয়ে এ দুর্ঘটনাগুলো ঘটে। এখানে অনেকগুলো সোর্স কাজ করে তার মধ্যে কিছু দুর্নীতিও জড়িত হয়। আমাদের চেষ্টা করতে হবে আটকানোর। আমার এটা নিয়ে হয়ত কাল-পরশুর মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা হতে পারে। বিশ্লেষক হিসেবে সাবেক পররাষ্ট্রসচিব তৌহিদ হোসেন রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন সফল করতে হলে আরকান আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের যোগাযোগের কথা বলেছেন।
তবে বর্তমান সরকারের একজন উপদেষ্টা হিসেবে তৌহিদ হোসেনের অবস্থান জানতে চাওয়া হয়। জবাবে তিনি বলেন, আমি এখনো তাই মনে করি। তবে বিষয়টা ব্যক্তিগতভাবে আমার একার না। সরকারিভাবে এটা কতটুকু সম্ভব…আমার কাছ থেকে এর চেয়ে বেশি কিছু আপনারা আশা করবেন না। কারণ, আমি যখন মুক্ত মানুষ ছিলাম তখন যে ভাষায় কথা বলতে পেরেছি, এখন আমি যদি কোনো কথা বলি খেয়াল রাখতে হবে আমি প্রতিনিধিত্ব করি সরকারের।