মাদরাসা বোর্ডে মোট পাসের হার ৭৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এর মধ্যে ছেলেদের পাসের হার ৭৮ দশমিক ৭০ শতাংশ ও ছেলেদের পাসের হার ৮০ দশমিক ৫৭ শতাংশ। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে মোট পাসের হার ৮১ দশমিক ৩৮ শতাংশ। এর মধ্যে ছেলেদের পাসের হার ৭৯ দশমিক ১৯ শতাংশ ও মেয়েদের পাসের হার ৮৮ দশমিক ০৩ শতাংশ।পাসের হারের পাশাপাশি জিপিএ-৫ অর্জনের দিক দিয়েও ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের এগিয়ে থাকতে দেখা গেছে। এ বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে মোট ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। মোট জিপিএ-৫ পাওয়ার হার ৯ দশমিক ০৪ শতাংশ। ছেলেদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৩ হাজার ৩৫৩ জন এবং মেয়েদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯৮ হাজার ৭৭৬ জন। শতাংশের হিসেবে ছেলেদের জিপিএ-৫ পাওয়ার হার ৮ দশমিক ৪৩ শতাংশ এবং মেয়েদের জিপিএ-৫ পাওয়ার হার ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ।এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৯ লাখ ৮৮ হাজার ৭৯৪ জন ছাত্র ও ১০ লাখ ২৪ হাজার ৮০৩ জন ছাত্রী অংশগ্রহণ করে।এদিকে পড়াশোনায় ছেলেরা কেন পিছিয়ে পড়ছে তার কারণ খুঁজে বের করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (১২ মে) সকালে গণভবনে ২০২৪ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এ নির্দেশ দেন।সরকারপ্রধান বলেন, কেন আমাদের ছাত্ররা পিছিয়ে আছে বা কেন তাদের সংখ্যা কম এটা আমাদের দেখতে হবে। পরিসংখ্যান ব্যুরোকে বলব, তারা যখন গণনা করে তখন দেখা দরকার কারণটা কী? কী কারনলে ছেলেরা কমবে? কমার তো কথা না, সমান সমান হোক। ছেলেরা পিছিয়ে আছে কেন সেটা আমাদের দেখতেই হবে। এটা দয়া করে যার যার বোর্ডে আপনারা একটু খোঁজ নেন। এটা প্রতিবার বলছি। আপনারা এখান থেকে চলে গিয়ে ভুলে যাবেন না।