আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসরায়েলি সেনাদের হামলায় হামাসের হাতে আটক তিনজন জিম্মি নিহত হয়েছেন।নিহতরা হলেন – ইয়োতাম হাইম (২৮), সামের তালালকা (২২) এবং অ্যালোন শামরিজ (২৬)।এক বিবৃতিতে গাজায় জিম্মি তিন ইসরায়েলি নিহতের কথা স্বীকার করেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।ভুলবশত ঘটনাটি ঘটেছে মন্তব্য করে সংগঠনটি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) গাজার উত্তরাংশে শেজাইয়া এলাকায় হামাস যোদ্ধাদের সঙ্গে সংঘাতের সময় স্থলবাহিনীর সেনাদের গুলিতে এই তিন জিম্মি নিহত হয়েছেন। কী কারণে এই ভুল ঘটল, তার অনুসন্ধানে ইতোমধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে। আইডিএফ আরও জানায়, ‘নিহতদের পরিবারের প্রতি গভীর শোক জানাচ্ছে আইডিএফ। আমাদের এই অভিযানের লক্ষ্য সব জিম্মিকে নিরাপদে ফিরিয়ে আনা। ’এ বিষয়ে আইডিএফপ্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হাগারি বলেছেন, ইসরায়েলি সেনারা ভুলবশত জিম্মিদের হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করে এবং শুক্রবার তাদের ওপর গুলি চালায়। এতে তিন জিম্মি নিহত হন।তিনি বলেন, সেনাবাহিনী এ ঘটনায় ‘গভীর দুঃখ’ প্রকাশ করেছে এবং তদন্ত করছে।গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে অতর্কিত হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। তাদের হামলায় ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি নিহত হন। পাশাপাশি ইসরায়েল থেকে ২৪০ জনকে জিম্মি হিসেবে গাজায় নিয়ে যায় হামাসযোদ্ধারা।এসব জিম্মির মধ্যে ইসরায়েলিদের সংখ্যা ১০৪ জন। বাকি ১৩৬ জনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, আর্জেন্টিনা, রাশিয়া ও ইউক্রেনের নাগরিকরা রয়েছেন। দেড় মাসেরও বেশি সময় যুদ্ধের পর অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক চাপে গত ২৫ নভেম্বর অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে ইসরায়েল এবং হামাস। ৭ দিনের এই অস্থায়ী বিরতির সময় নিজের হাতে আটক ২ শতাধিক জিম্মির মধ্যে থেকে ১১৮ জনকে মুক্তি দিয়েছে হামাস; আর এই সময়সীমায় ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে ১৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে।শুক্রবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামাসের কব্জায় ১৩২ জন জিম্মি থাকার কথা থাকলেও বর্তমানে তাদের মধ্যে জীবিত রয়েছেন ১১২ জন, এবং বাকি ২০ জন প্রাণ হারিয়েছেন বলে জানা গেছে গোয়েন্দা সূত্রে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।