নিউজডেস্ক: নির্বাচন প্রতিহতের নামে দেশে কোনো বিশৃঙ্খলা করলে বিএনপিকে জনগণের প্রতিরোধের আগুনের মুখে পড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।নিবার (১ অক্টোবর) রাজধানীর হাজারীবাগ থানা আওয়ামী লীগ আয়োজিত ‘বিএনপি-জামায়াতের আগুন সন্ত্রাস, জ্বালাও-পোড়াও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও নৈরাজ্যের’ প্রতিবাদে বিক্ষোভ এবং প্রতিবাদ সমাবেশে একথা বলেন তিনি।বিএনপির ইচ্ছায় নয়, সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কথা অনুযায়ী আওয়ামী লীগ নাকি আগামী নির্বাচনে ৩০ আসনও পাবে না, তাহলে কি বিএনপি মহাসচিব জ্যোতিষবিদ হয়ে গেছেন? ২০০৮ সালেও বিএনপির নেত্রী বলেছিলেন, আওয়ামী লীগ ৩০ আসনও পাবে না, কিন্তু ভোটে দেখা গেলো উল্টো বিএনপিই ৩০ আসন পায়নি। আগামী নির্বাচনের ফলাফল কী হবে তা একমাত্র সৃষ্টিকর্তা ও দেশের জনগণ জানে, বিএনপি মহাসচিবের কথায় হবে না।আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, গতবারও বিএনপি নির্বাচনে আসবে না বলে জানায়। কিন্তু গাধা পানি ঘোলা করে খায়! পরে ঠিকই নির্বাচনে অংশ নেয় বিএনপি। ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট হলে বিএনপির কপাল পুড়বে তাই তারা এর বিরোধিতা করছে। বিএনপি হচ্ছে ভোট ডাকাতের সর্দার, তাই বিএনপি ভোট ডাকাতি করার জন্য ইভিএমের বিরোধিতা করছে।ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে আসা না আসা বিএনপির একান্ত নিজস্ব ব্যাপার। আওয়ামী লীগও চায় বিএনপি নির্বাচনে আসুক, কিন্তু কাউকে জোর করে নির্বাচনে আনার কোনো দরকার নেই।হাজারীবাগ থানা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাজী মোহাম্মদ সেলিমের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন, শাহাবুদ্দিন ফরাজি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির, সংসদ সদস্য শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন ও নুরুল আমিন রুহুল।
বগুড়া প্রতিনিধি:::বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মাধ্যমে বগুড়া জেলা বিএনপি দিবসটি পালন করে শোভাযাত্রাটি আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠ থেকে বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।সভাযাত্রায় অংশ নেয় বগুড়া জেলা