আন্তর্জাতিক ডেস্ক : সাগর পাড়ি দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পথে নৌকাডুবিতে কমপক্ষে ১৭ জন মারা গেছেন। নিহতরা সবাই হাইতির নাগরিক।এ ঘটনায় আরও ২৫ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার (২৪ জুলাই) রাতে বাহামাসের উপকূলে নৌকাটি ডুবে যায়। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বাহামাসের প্রধানমন্ত্রী ফিলিপ ডেভিস বলেছেন, নৌকায় থাকা ব্যক্তিরা হাইতি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার মিয়ামিতে যাচ্ছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।নিহতদের মধ্যে এক শিশুও রয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত একজন এখনও নিখোঁজ রয়েছে এবং তার খোঁজে অনুসন্ধান অভিযান চলছে।বাহামাসের পুলিশ কমিশনার ক্লেটন ফার্নান্ডার বলেছেন, নৌকাটিতে ৬০ জনের বেশি মানুষ ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ দুর্ঘটনার পর দুজনকে আটক করা হয়েছে। আটক দুজনই বাহামার বাসিন্দা। তাদেরকে মানব পাচার কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সন্দেহে আটক করা হয়। বাহামাসের পুলিশ জানিয়েছে, নিউ প্রভিডেন্স দ্বীপ থেকে ১১ কিলোমিটার দূরে নৌকাটি ডুবে যায়। উল্টে যাওয়া নৌকার মধ্যে জীবিত এক নারীসহ আরও ২৫ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। বাহামার অভিবাসন মন্ত্রী কিথ বেল বলেছেন, নৌকাডুবিতে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, বিপজ্জনক এই সমুদ্রযাত্রার জন্য তারা ৩ হাজার থেকে ৮ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত অর্থ প্রদান করেছেন।গত মে মাসে পুয়ের্তো রিকোর কাছে নৌকাডুবিতে কমপক্ষে ১১ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন। সেই ঘটনায় নিহতদের বেশিরভাগই ছিল হাইতির নাগরিক।২০১০ সালে হাইতিতে ৭ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্পে সাড়ে তিন লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। নিরাপত্তাহীনতা ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মধ্যে দেশটি পুনর্গঠনের চেষ্টা করা হচ্ছে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।