নিউজ ডেস্ক : কলকাতার বেগবাগান এলাকায় এলোপাতাড়ি গুলি চালানোর পর এক পুলিশ সদস্য আত্মহত্যা করেছেন। তার গুলিতে নিহত হয়েছেন এক নারী।
গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আরও এক ব্যক্তি।শুক্রবার (১০ জুন) দুপুরে বাংলাদেশ ডেপুটি হাই কমিশনের পূর্ব দিকের প্রাচীরের বাইরে ওই গুলির ঘটনা ঘটে।স্থানীয়রা জানান, বাংলাদেশ মিশনের পূর্বদিকের দেয়ালের বাইরের আউটপোস্টে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন স্থানীয় পুলিশের সদস্যরা। সেখানে ডিউটি করছিলেন নতুন এক পুলিশ কর্মী। আচমকা তিনি নিজের এসএলআর রাইফেল নিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি চালাতে শুরু করেন। গুলি ছিটকে লাগে পাশে দাঁড়ানো একাধিক গাড়িতে। সেই সময়ে রাস্তা দিয়ে বাইকে যাচ্ছিলেন এক নারী। মাথায় গুলি লেগে তিনি মারা যান। গুলি লেগেছে বাইকচালক অন্য এক যুবকের শরীরেও।ঘটনার পরই নিজের গলায় বন্দুক ঠেকিয়ে আত্মঘাতী হন ওই পুলিশকর্মী। স্থানীয়দের মতে, পুলিশ কর্মীটি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। আবার কিছু স্থানীয় লোকজন জানান, যে নারী বাইকে করে যাচ্ছিলেন তিনি ওই পুলিশকর্মীর সাবেক প্রেমিকা ছিলেন।ঘটনার পর উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়। বেশ কিছুক্ষণ রাস্তায় পড়ে থাকে দুটি মরদেহ। পরে বিশাল পুলিশবাহিনী গিয়ে পৌঁছায় ঘটনাস্থলে। দুটি মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে।বাংলাদেশ মিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ঘটনাটি যেহেতু ভারত তথা পশ্চিমবঙ্গের বিষয়, তাই এ নিয়ে এখনই কিছু বলার নেই।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।