আন্তর্জাতিক ডেস্ক : নেপালে ২২ আরোহী নিয়ে বেসরকারি বিমান সংস্থা তারা এয়ারলাইনসের একটি প্লেন বিধ্বস্ত হয়েছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।নেপালের সিভিল নেপালের সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে এমনটি জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। নেপালের সিভিল এভিয়েশনের মুখপাত্র দিও চন্দ্র লাল কর্ন এএফপিকে বলেন, এখনও পর্যন্ত ১৪টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বাকিদের খোঁজ পেতে জন্য তল্লাশি অব্যাহত রয়েছে। আবহাওয়া খুবই খারাপ কিন্তু আমরা একটি দলকে দুর্ঘটনাস্থলে নিয়ে যেতে পেরেছি। এএফপি জানায়, নেপালের মুস্তাং জেলায় সানোস্বরে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সাড়ে ১৪ হাজার ফুট ওপরে প্লেনটি বিধ্বস্ত হয়। নিখোঁজ হওয়ার প্রায় ২০ ঘণ্টা পর প্লেনটি ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পায় নেপালের সেনাবাহিনী। রোববার(২৯ মে) সকালে চার ভারতীয়সহ ২২ যাত্রী নিয়ে মাঝ আকাশ থেকে নিখোঁজ হয় । পরে জানা যায়, প্লেনটি নেপালের কোয়াং গ্রামে একটি নদীতে বিধ্বস্ত হয়েছে।এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, উড়োজাহাজটি এয়ার নাইন এনএইটি মডেলের টুইন-ইঞ্জিন বিশিষ্ট। এতে ১৯ যাত্রীসহ তিনজন ক্রু ছিলেন। সকাল ৯টা ৫৫ মিনিট নাগাদ এটি উড়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পর আকাশযানটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের।কানাডায় তৈরি প্লেনটি নেপালের অভ্যন্তরীণ রুটের ফ্লাইটে পোখরা থেকে জমসমের দিকে যাচ্ছিল। চার ভারতীয় ছাড়াও প্লেনটিতে ৩ জাপানি নাগরিক ছিলেন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।