শিক্ষার্থীর মা অন্য কয়েকজন অভিভাবকের সঙ্গে কথা বলেন। তারাও কোচিং সেন্টারটির হেড টিচারের মাধ্যমে শিক্ষার্থী যৌন হয়রানির কথা বলেন। আরও কয়েকজন ছাত্রী যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছেন বলে তিনি জানতে পারেন।এরপর ওই অভিভাবক আরও কয়েকজন অভিভাবকসহ শনিবার বিকেলে মৌচাক কোচিং সেন্টারে অবস্থান করে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে আইনি সহায়তা চান। পরে রমনা থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই শিক্ষককে গ্রেফতার করে। এ ঘটনায় এক শিক্ষার্থীর বাবা মামলা করেন।