কুমিল্লা প্রতিনিধি : কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে (কুসিক) ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৈয়দ মোহাম্মদ সোহেলকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা। এসময় তার সঙ্গে থাকা আরো আটজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।সোমবার (২২ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে তার পাথুরিয়াপাড়ার নিজের ঠিকাদারি কাজ পরিচালনার অফিসে এ ঘটনা ঘটে। এসময় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আওলাদ হোসেন রিজু (২৩), জুয়েল (৪০), রাসেল (২৮) ও হরিপদ সাহাসহ (৬০) আরো আটজন। তাদের মধ্যে হরিপদর অবস্থা আশঙ্কাজনক।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিকেল সাড়ে ৪টার সময় কয়েকজন মুখোশধারী লোক কাউন্সিলরের অফিসে ঢুকে এলোপাতাড়ি গুলি করতে থাকেন। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে সোহেল সঙ্গে সঙ্গে নিজের চেয়ার থেকে পড়ে যান। এসময় আহত হন তার সঙ্গে থাকা আরো আটজন। গুলির শব্দ শুনে আশপাশের মানুষ ঘটনাস্থলে গেলে হামলাকারীরা সীমান্তবর্তী বউবাজার এলাকার দিকে পালিয়ে যান। স্থানীয়রা জানান, হামলাকারীরা ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের হতে পারে। চাঁদাবাজি ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ওই ওয়ার্ডের একটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সঙ্গে বিরোধ চলছে কাউন্সিলরের।কাউন্সিলর সোহেলের ভাগিনা মোহাম্মদ হানিফ জানান, সবাই আসরের নামাজ পড়ছিলেন। এসময় প্রচণ্ড গুলির আওয়াজ শোনা যায়। দৌড়ে গিয়ে দেখি, মামা রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছেন। আমি নিজে মামাকে কাঁধে করে বের করি।কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ক্যাজুয়ালিটি বিভাগের চিকিৎসক নাফিজ জানান, কাউন্সিলর সোহেলের অবস্থা গুরুতর। তার শরীরের বিভিন্ন অংশে গুলি লেগেছে। আমরা সব বিষয় পর্যবেক্ষণ করছি।এ বিষয়ে জানতে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) ফোন কর হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।