স্পোর্টস ডেস্ক : আজ ৫ অক্টোবর, বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক ওয়ানডে অধিনায়ক ও নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য নড়াইল এক্সপ্রেস খ্যাত মাশরাফি বিন মর্তুজার জন্মদিন। মাশরাফি ১৯৮৩ সালের ৫ অক্টোবর নড়াইলের চিত্রা নদীর পাড়ে মহিষখোলায় তার মায়ের কোল আলোকিত করে পৃথিবীতে এসেছিলেন।তার বাবার নাম গোলাম মর্তুজা স্বপন। মায়ের নাম হামিদা মর্তুজা বলাকা। দুই ভাইয়ের মধ্যে মাশরাফি বড়।মাশরাফির আজ ৩৯তম জন্মদিন । তার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি।তবে মাশরাফি নামে পরিচিত নড়াইলের সেই দুরন্ত কিশোরটি ছোটবেলা থেকে কৌশিক নামেই এলাকার সবার কাছে পরিচিত ছিলেন।ছোটবেলা থেকেই ক্রিকেটের প্রতি অদ্ভুত এক ভালোবাসা কাজ করতো। এমনও অনেক দিন গেছে যে নাওয়া-খাওয়া ভুলে সারাদিন খেলার মাঠেই পড়ে ছিলেন দুরন্ত সেই কিশোর।দিন বদলের অধিনায়ক মাশরাফি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলোয়াড় শুধু নয়, মানুষও।এদিকে মাশরাফির ছেলে সাহেল মর্তুজারও জন্মদিন আজ। ২০১৪ সালের এইদিনে সাহেল মাশরাফির স্ত্রী সুমনা হক সুমির কোল আলোকিত করে পৃথিবীতে আসে। বাবা ও ছেলের একইদিনে জন্মদিন হওয়ায় টাইগার ভক্তদের মাঝে অনেকটা ভিন্ন আমেজ সৃষ্টি করে।বাংলাদেশের ক্রিকেটকে অনন্য এক উচ্চতায় পৌঁছে দেওয়ার পেছনের কারিগর যেন এই মাশরাফি। তাই তো পেয়েছেন কোটি কোটি মানুষের ভালোবাসাও। শত বছর বেঁচে থাকুক মাশরাফি। হাজারো তরুণ ক্রিকেটারের অনুপ্রেরণা হয়ে। হাজারো ক্রিকেট ভক্তের ভালোবাসা নিয়ে।২০০১ সালে টেস্টের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ জাতীয় দলে অভিষেক ঘটে মাশরাফির। ২০০৯ পর্যন্ত এই ফরম্যাটে মোট ৩৬টি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। তুলে নিয়েছেন ৭৮টি উইকেট।একই বছর ওয়ানডেতে অভিষেক ঘটে এই গতি তারকার। ৫০ ওভারে ২২০টি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে তুলে নিয়েছেন ২৫০টি উইকেট (মোট ২৭০)। আর ২০১৭ সালে টি-টোয়েন্টিতে অবসর নেওয়া মাশরাফি ৫৪ ম্যাচে ৪২টি উইকেট পেয়েছেন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।