আন্তর্জাতিক ডেস্ক : উত্তর আটলান্তিক মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জ ফ্যারো। ডেনমার্কের অধীন স্বশাসিত এ অঞ্চলে রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) প্রায় এক হাজার চারশোর বেশি ডলফিন হত্যা করা হয়েছে।গ্রিন্ডাড্র্যাপ নামে যে শিকার উৎসবে ডলফিনগুলো হত্যা করা হয়েছে, সেই উৎসবও প্রায় চারশো বছর ধরে চলে আসছে।কিন্তু রোববার এত বেশি ডলফিন মারা হয়েছে যে, পরিবেশ বিজ্ঞানী, সমুদ্র ও তার জীবনচক্র নিয়ে কাজ করা বিশেষজ্ঞরা নির্বিচারে প্রাণীহত্যার নিন্দা করেছেন। তারা অবিলম্বে এই প্রথা বন্ধের দাবি তুলেছেন। এমনকি একসময় শিকার উৎসবে যুক্ত ছিল, এরকম একটি সংস্থার সাবেক চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, এ বছর এত বেশি প্রাণীহত্যা করা হয়েছে যে তিনি নিজেকে উৎসব থেকে সরিয়ে নিয়েছেন।পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা সি শেফার্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটা দীর্ঘ ভিডিও পোস্ট করে জানিয়েছে, শিকার উৎসবে এক হাজার ৪২৮টি ডলফিন মারা হয়েছে। এই ডলফিনগুলোর একপাশ সাদা। এর আগে কখনো এত ডলফিন হত্যা করা হয়নি।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক সংস্থা ওশন কেয়ার বলেছে, শিকার উৎসবের নামে যেভাবে প্রাণী হত্যা করা হয়েছে তা মানা যায় না। সব সীমারেখা তারা পার করে গেছে।জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে এক প্রতিবেদনে জানায়, ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জের মানুষ প্রতিবছর এক হাজারের মতো সামুদ্রিক প্রাণী হত্যা করেন। গতবছর তারা ৩৫টি ডলফিন মেরেছিলেন। এই শিকারে অংশ নেন বহু মানুষ। বিভিন্ন গোষ্ঠী নৌকায় করে ডলফিন ও পাইলট তিমিকে তাড়িয়ে তীরের দিকে নিয়ে যায়। তারপর ছুরি দিয়ে প্রাণীটিকে মারা হয়। এ নিয়ে স্থানীয় আইনও রয়েছে।অবশ্য প্রাণীর মাংস ও ব্লাডার স্থানীয় মানুষদের মধ্যে বিলি করে দেওয়া হয় সেখানে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।