বাগেরহাট প্রতিনিধি : বাগেরহাটে ১০ মণ ওজনের বিশাল একটি “শাপলাপাতা” মাছ পাওয়া গেছে। মাছটি দেখতে ভিড় করেছেন অনেকে।মঙ্গলবার (২৪ আগস্ট) সকালে বাগেরহাট শহরের কেবি বাজারে জেলেরা মাছটি নিয়ে আসেন বিক্রির জন্য। পরে কেবি বাজারের অনুপ কুমার বিশ্বাসের আড়তে উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে মাছটি বিক্রি করা হয়। মাছ ব্যবসায়ী জাফর ও জাকির সরদার যৌথভাবে ৪৮ হাজার টাকায় মাছটি কেনেন। পরে তারা সেটি বাগেরহাট সদর উপজেলার খানজাহান আলী মাজার মোড় সংলগ্ন হাটে ৩৫০ টাকা কেজি দরে কেটে কেটে বিক্রি করছেন। স্থানীয় সূত্র জানায়, পাঁচদিন আগে সুন্দরবন সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলেদের জালে বিশাল মাছটি ধরা পড়ে।মাজার মোড় সংলগ্ন বাজারে আসা কেরামত আলী বলেন, মাইকে ১০ মণ ওজনের মাছ বিক্রির কথা শুনে বাজারে এসে দুই কেজি কিনেছি। পুরো মাছ দেখতে পারিনি।অনুপ কুমার বিশ্বাস বলেন, পাথরঘাটার মাছ ব্যবসায়ী মাসুম কোম্পানির জেলেদের জালে মাছটি ধরা পড়ে। সকালে আমার আড়তে ৪৮ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি হয়। এত বড় মাছ খুব কম পাওয়া যায়।মাছ ব্যবসায়ী জাকির বলেন, শাপলাপাতা মাছ খুবই সুস্বাদু। সাধারণত এক থেকে তিন মণের মাছ প্রায়ই পাওয়া যায়। যেগুলো খুচড়া বাজারে আমরা ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করি। এটি যেহেতু অনেক বড়, তাই ৩৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। আসা করি, বিকেল নাগাদ পুরো মাছ বিক্রি হয়ে যাবে।কেবি বাজার আড়তদার সমিতির সভাপতি আবেদ আলী বলেন, মাঝে মধ্যে জেলেদের জালে বড় মাছ ধরা পড়ে। সকালে বিক্রি হওয়া শাপলাপাতা মাছটির ওজন অন্তত ১০ মণ। এর আগেও ২৭ কেজি ওজনের একটি কৈয়া ভোল মাছ কেবি বাজারে নিয়ে এসেছিলেন জেলেরা। দেড় লক্ষাধিক টাকায় মাছটি বিক্রি হয়েছিল।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।