ঢাকা: দেশে করোনা ভাইরাসের টিকাদান কর্মসূচি শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৪২ লাখ ১৮ হাজার ১২৭ জন টিকা নিয়েছেন। আর টিকা নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করেছেন ৫৪ লাখ ৬২ হাজার ১৬৫ জন মানুষ।বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) রাতে রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
এতে বলা হয়, সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় টিকা নিয়েছেন ৯৯ হাজার ১৭৪ জন। তাদের মধ্যে মাত্র নয় জনের সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেমন: জ্বর, টিকা দেওয়া স্থানে লাল হাওয়া ইত্যাদি) দেখা গেছে। আর এ পর্যন্ত মোট ৮৮১ জনের মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।গত ২৪ ঘণ্টায় মোট টিকা নিয়েছেন ৯৯ হাজার ১৭৪ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ৬২ হাজার ১৯৭ জন এবং নারী ৩৬ হাজার ১৭৪ জন। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৩৫ হাজার ৮২৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৫ হাজার ৯৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৭ হাজার ৩১৪ জন, রাজশাহী বিভাগে ১০ হাজার ৬৯১ জন, রংপুর বিভাগে ৯ হাজার ৬৮৮ জন, খুলনা বিভাগে ১৩ হাজার ২৮৩ জন, বরিশাল বিভাগে ৩ হাজার ৬৩৫ জন ও সিলেট বিভাগে ৩ হাজার ৭৪১ জন রয়েছেন।স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুমের তথ্যানুসারে, গত ২৭ জানুয়ারি দেশে টিকাদান কর্মসূচি শুরু করে। প্রথম দিন টিকা দেওয়া হয় ২৬ জনকে।করোনা ভাইরাসের টিকাদান কার্যক্রমের দ্বিতীয় দিনে ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর পাঁচ হাসপাতালে মোট ৫৪১ ব্যক্তিকে টিকা দেওয়া হয়। আর ৭ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে টিকা কার্যক্রম শুরু হয়। এ দিনে সারাদেশে টিকা নেন ৩১ হাজার ১৬০ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ২৩ হাজার ৮৫৭ জন এবং নারী সাত হাজার ৩০৩ জন।এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, রাজধানী ঢাকায় ৫০টি হাসপাতাল ও সারাদেশে ৯৫৫টি হাসপাতালসহ সারাদেশে মোট এক হাজার পাঁচটি হাসপাতালে টিকাদান কার্যক্রম চলছে। রাজধানী ঢাকায় ৫০টি হাসপাতালে ২০৪টি ও সারাদেশে ৯৫৫টি হাসপাতালে দুই হাজার ১৯৬টি টিম কাজ করবে। অর্থাৎ মোট এক হাজার পাঁচটি হাসপাতালে মোট ২ হাজার ৪০০টিম কাজ করবে। এছাড়া ভ্যাকসিন বিষয়ক কার্যক্রমের জন্য টিম প্রস্তুত রয়েছে সাত হাজার ৩৪৪টি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।