এর আগে মঙ্গলবার লক আপে আটকে রাখার অভিযোগে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বরাবর আবেদন দিয়েছেন ভুক্তভোগী আইনজীবী। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চান তিনি।
ওই আইনজীবীর নাম রুবেল আহমেদ ভুঞা। আবেদনে তিনি বলেন, মঙ্গলবার আমি ওই আদালতে মামলা পরিচালনা করতে যাই। এ সময় সকাল সাড়ে ১০টায় বিচারক এজলাসে উঠবেন বলে জানান। কিন্তু ১১টার দিকেও বিচারক না ওঠায় বিষয়টি পেশকারের কাছে জানতে চাই। পরে আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে বিচারক আমার মামলা না শুনে পরে আসতে বলেন। পরে গেলে আমাকে দুই ঘণ্টা লক আপে আটকে রাখেন এবং বলেন, আমার সনদ বাতিল করে দেবেন এবং সব ম্যাজিস্ট্রেটকে বলে দেবেন, আমার মামলা না শোনার জন্য। আমি বিষয়টিতে চরম অপমান বোধ করছি এবং উক্ত ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।
তবে মঙ্গলবার রাতে অবশ্য ওই আইনজীবী জানিয়েছিলেন, ঢাকা আইনজীবী সমিতির নেতারা ও সিনিয়র আইনজীবীরা মিলে বিষয়টি সমাধান করে দিয়েছেন। ওই বিচারক তার কাজের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন৷