তিনি বলেন, জীবিত বঙ্গবন্ধুর চেয়ে মৃত বঙ্গবন্ধুকে ভয় পায় ইসলাম বিরোধীরা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে বাংলাদেশ পরিচালিত হচ্ছে। সরকার যখন মুক্তিযুদ্ধের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করে তখন অনেক ফতোয়া জারি করা হয়। যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি, এ দেশ কারো দয়ার দান নয়।
ঘণ্টাব্যাপী চলা মানববন্ধনে মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, মূর্তি আর ভাস্কর্য এক নয়। মূর্তি উপাসনার জন্য আর কোনো ব্যক্তি বা রাষ্ট্রের ঐতিহ্য-ইতিহাসকে স্মরণ করার জন্য ভাস্কর্য তৈরি করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে কিছু মৌলবাদী গোষ্ঠী মূর্তি ও ভাস্কর্যের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণে যারা সমালোচনা করেন তাদের মতো মৌলবাদী ও উগ্রবাদীর বাংলায় কোনো ঠাঁই নেই।
এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন মুক্তিযোদ্ধা খলিল বাহিনীর প্রধান খলিলুর রহমান খান। জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আবুল বাশার, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন সেলিম প্রমুখ।