মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৩ সালে জেলা বিএনপির তৎকালীন সহ-সভাপতি ও ঠিকাদার খন্দকার মাইনুল ইসলামের নামে ৩ কোটি ১৯ লাখ টাকার একটি ঋণ বরাদ্দ হয়। পরে জানা যায়, ভোলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভুয়া ওয়ার্ক অর্ডারসহ অন্য কাগজপত্র দিয়ে ওই দুই কর্মকর্তার যোগসাজশে এই ঋণ নেন মাইনুল।
দুদক তদন্ত শেষে ২০১৭ সালে আদালতে মামলার চার্জশিট দাখিল করে। এর আগেই ঋণগ্রহীতা খন্দকার মাইনুলের মৃত্যু হওয়ায় তাকে বাদ দিয়ে শুধু দুই চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাকে অভিযুক্ত করা হয়।
এর আগে, গত ৯ নভেম্বর ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় এই দুই পলাতক সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তার ৫ বছর করে কারাদণ্ড হয়েছে।